Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2015

হুমায়ুন আজাদ, জাফর ইকবাল ও আনিসুল হক যেভাবে অন্য লেখকের লেখা চুরি করেছেন!

বিভিন্ন দেশি বিদেশি লেখকের লেখা গল্পকে কৌশলে নিজেদের নামে চালিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের বিখ্যাত তিন লেখক ১. হুমায়ুন আজাদ : প্রমাণ: https://www.youtube.com/watch?v=5d5hyf_oNrE ২. ড. জাফর ইকবাল: Plagiarism of Humayun Azad and Zafor Iqbal প্রমাণ: https://www.youtube.com/watch?v=5d5hyf_oNrE ৩. আনিসুল হক (সহ সম্পাদক প্রথম আলো) লিংক: http://goo.gl/OsHL06 গল্পটি চুরি করা হয়েছে সৈয়দ মুজতবা আলীর বেঁচে থাকে সর্দিকাশি নামক গল্প থেকে http://www.somewhereinblog.net/blog/4thinthelineblog/28969572 http://ebanglalibrary.com/2169

ঢাকার যত দর্শনীয় স্থান

ঢাকা নামের উৎপত্তি সম্পর্কে স্পষ্ট করে তেমন কিছু জানা যায় না। এ সম্পর্কে অনেকগুলি প্রচলিত মত রয়েছে। শোনা যায় ১৬১০ সালে ইসলাম খাঁ বুড়িগঙ্গার কাছে ঢাক বাজিয়ে যতদুর পর্যন্ত সেই ঢাকের শব্দ শোনা যায় ততদুর পর্যন্ত সীমানা নির্ধারন করে ঐ এলাককে রাজধানী বানান। আর তাই সেই এলাকাকেই ’ঢাকা’ নামে ডাকা হয়। অনেকে আবার বলেন বল্লাল সেন কতৃক নির্মিত ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে ঢাকা নামের উৎপত্তি হয়েছে। অন্য আরেকটি জনশ্রুতি হচ্ছে- একসময় এ অঞ্চলে প্রচুর ঢাক নামক গাছ ছিল বলে এর নাম হয়েছে ঢাকা। এটাও শোনা যায় “ঢাকাইয় ভাষা” নামে একটি ভাষা এখানে প্রচলিত ছিল, সেই অনুসারে নাম হয়ে যায় ঢাকা। সাধারন ভাবে এটাও শোনা যায়- এক সময় সারা অঞ্চলই ঘন বনে ঢাকা ছিলো বলে এর নাম হয়ে যায় ঢাকা। ইতিহাস থেকে জানা যায় ১৬১০ খ্রীষ্টাব্দে ইসলাম খাঁ চিশতি বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় স্থানান্তর করেন এবং সম্রাটের নামানুসারে এর নামকরণ করেন জাহাঙ্গীরনগর। প্রশাসনিকভাবে জাহাঙ্গীরনগর নামকরণ হলেও সাধারণ মানুষের মুখে ঢাকা নামটিই থেকে যায়। ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় ১৯৫২সালের ভাষা আন্দলন দিয়ে শুরু হয়ে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা ...

ইস্তফা

সেই যে বিমানবন্দরে আমার পাসপোর্ট নিয়ে নিল পুলিশের লোকেরা আর আমাকে বলে দিল পরদিন যেন পাসপোর্ট ফেরত নিই মালিবাগের স্পেশাল ব্রাঞ্চের আপিস থেকে, পরদিন সেই আপিসে গিয়ে যখন আমার পাসপোর্ট চাইলাম, লোকেরা কিসের পাসপোর্ট কোন পাসপোর্ট, বলে দিল, কিছুই জানে না। পরদিন আবার গেলাম। তখনও পাসপোর্টের খবর নেই। পরদিন আবার। ‘আমার পাসপোর্ট নিয়ে যাবার কথা এখান থেকে। আমার পাসপোর্টটা দিন।’ ‘পাসপোর্ট ওপরে আছে। ওখান থেকে পাঠালেই আপনি নিয়ে যেতে পারবেন।’ ‘ওপরে মানে? কোন ওপরে?’ মাথার ওপরে কাঠের তাকে কয়েক টন কাগজের দিকে তাকাই। ‘আরে না, এই ওপরে না, এই ওপরে না।’ ‘তাহলে কোন ওপরে?’ লোকটি পাজামা পাঞ্জাবি পরা, এক গাল হেসে বললেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে।’ ‘ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বুঝি ওপর বলেন! তা ওপর থেকে কারা পাঠাবে পাসপোর্ট?’ ‘ওপরঅলারা।’ কয়েকদিন জুতোর সুকতলি খর্চা করে আমাকে এই শুনতে হল। পাসপোর্ট ওপরে আছে। ওপর থেকে আমার পাসপোর্টটি নিচে পাঠানোর অনুরোধ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে সরাসরি একটি আবেদনপত্র পাঠিয়ে দিই। আমার আবেদনে কোনও সাড়া কেউ দেয় না। পাসপোর্ট হাতে পেলেই বা কি লাভ! বহির্বাং...