Skip to main content

Posts

Showing posts from February, 2016

বাংলাদেশের সর্বাধিক দর্শনীয় স্থানের তালিকা:

বাংলাদেশের সর্বাধিক দর্শনীয় স্থানের তালিকা: আমরা সবাই কম-বেশি ঘুরতে পছন্দ করি। কিন্তু অনেকে আবার ইচ্ছা থাকা শর্তেও নিজের জেলার দর্শনীয় স্থানে যেতে পারেন না এমনকি নামও জানেন না! তাদের জন্য খুব সংক্ষিপ্ত করে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি জেলার দর্শনীয় স্থানের তালিকা দেওয়া হলো। ঘুরতে যাওয়া না হোক, নামগুলোতো জানা হলো। দেখুন আপনার জেলায় কোন কোন দর্শনীয় স্থান রয়েছে ? ভালো লাগলে মন্তব্য করবেন আর কোন নাম বাদ পরলে তা মন্তব্যের ঘরে সংযুক্ত করার অনুরোধ রইলো। পরে আমি তা এডিট করে মূল পোস্টে সংযুক্ত করে দিবো। সবাই ভালো থাকবেন। রাজশাহী বিভাগ: বগুড়া  মহাস্থানগড়, ভাসু-বিহার, গোকুল মেধ, শাহ্ সুলতান বলখি মাহী সাওয়ারের মাজার, ভবানীপুর শিবমন্দির, ভবানী মন্দির, খেড়ুয়া মসজিদ, মোহাম্মদ আলী প্যালেস মিউজিয়াম, গ্রায়েন বাঁধ, ওয়ান্ডারল্যান্ড, মহাস্থান প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর। চাঁপাইনবাবগঞ্জ  ছোট সোনা মসজিদ, বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের সমাধি, দারসবাড়ী মসজিদ ও মাদ্রাসা, দারসবাড়ী মসজিদের প্রস্তরলিপি, খঞ্জনদীঘির মসজিদ, ধনাইচকের মসজিদ, চামচিকা মসজিদ, তিন গম্বুজ মসজ

কক্সবাজার, ইনানী, সেন্টমার্টিন ,ছেঁড়াদ্বীপ, মহেশখালী, সোনাদিয়া দ্বীপ ও কুতুবদিয়া

কক্সবাজার বিশ্বের সবচাইতে বড় সমুদ্রসৈকত এটি। সড়কপথে ঢাকা থেকে প্রায় সাড়ে চারশ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম থেকে প্রায় দেড়শ কিলোমিটার দূরে রয়েছে নয়নাভিরাম এ সমুদ্র সৈকত। এখানকার সমুদ্রের পানিতে বড় বড় ঢেউয়ের মাঝে গোসল, সূর্যাস্তের মনোহারা দৃশ্য সকল পযটকের মূল আকর্ষণ।  কক্সবাজার সৈকত ভ্রমণের শুরুটা হতে পারে লাবনী পয়েন্ট থেকে।  সকাল বেলা বের হলে এ সৌন্দর্যের সাথে বাড়তি পাওনা হবে নানান বয়সী জেলেদের মাছ ধরার দৃশ্য। শুধু সমুদ্র সৈকতই নয়, কক্সবাজার শহরের বৌদ্ধ মন্দির, বার্মিজ মার্কেট, হিলটপ রেস্টহাউস ইত্যাদি কক্সবাজার ভ্রমণের অন্যতম দ্রষ্টব্য স্থান।  কক্সবাজারে থাকার জন্য এখন অনেক আধুনিক হোটেল মোটেল রয়েছে। ৪ স্টার হোটেল থেকে শুরু করে কম দামি বিভিন্ন মোটেলও রয়েছে। ২০,০০০টাকার হোটেল যেমন রয়েছে, তেমনি একটু পিছন দিকে মাত্র ৫০০টাকার হোটেলে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। ইনানী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার থেকে হিমছড়ি পাড় হয়ে আরও ৮কি.মি পূবে রয়েছে আরেক আকর্ষণ সৈকত ইনানী, যাকে বলা হয়, মিনি সেন্টমার্টিন। এখানে রয়েছে বিস্তীর্ণ পাথুরে সৈকত। সমুদ্র থেকে ভেসে এসে এখানকার ভেলাভূমিতে জমা হয়েছে প্রচুর প্রবাল। কক্সবাজার

চাকরি ছাড়া আয়ের পথ ও স্বাধীন জীবন

গ্র্যজুয়েশন শেষ করার পর আমাদের প্রথম পদক্ষেপ হয় একটি চাকরি খোজা। অনেকেই আবার গ্র্যাজুয়েশনের আগেই চাকরি খোজা শুরু করে। প্রয়োজনের তাগিদে তখন পড়া লেখা শেষ করার আগেই চাকরিতে প্রবেশ করে। এবং নাম মাত্র মূল্যে নিজের জীবনের অমূল্য সময় গুলো বিক্রি করতে থাকে। পরিচিত অপরিচিত সবার কাছ থেকেই একটা প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। কি কর তুমি? যদি কোন ইনিস্টিটিউটে ভর্তি থাকি, বলা যায়, পড়ালেখা করি। যদিও পড়া লেখা করতে ইন্সটিটিউট এর প্রয়োজন হয় না। যদি কোথাও না পড়ি, তখন যদি বলি কিছু করি না। তখন প্রশ্ন কর্তার অভিব্যাক্তি অবশ্যই ভালো দেখায় না। আর উত্তর যদি হয় জব করি, ঐ কম্পানিতে, তখন অবশ্যই অভিব্যাক্তি দারুণ দেখায়। কিন্তু চাকরি করা থেকে অনেক ভালো কিছু রয়েছে করার মত। চাকরি বলতে যদি বুঝায় টাকা উপার্যন করা।তবে সৎ ভাবে টাকা উপার্জন করার অনেক গুলো সুন্দর পথ রয়েছে। চাকরি বলতে যতক্ষন কাজ করা, ততক্ষনই টাকা। কাজ বন্ধ তো টাকা ও বন্ধ। আর মাসের শেষে একটা এমাউন্ট। যা প্রথম সপ্তাহেই শেষ হয়ে যায়। মাসের বাকি দিন গুলো আবার এদিক ঐদিক করে চলতে হয়। কেমন হয় যদি সারাক্ষনই টাকা উপার্জন হতে থাকে? কাজ করলেও, কাজ না করলেও

সিলেট জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ

সিলেটের যত লুকানো সৌন্দর্য : দেখে নিন,তা কোথায় এবং কিভাবে যাবেন সিলেটের যত লুকানো সৌন্দর্য, যা হয়তো আপনি জানেন না: দেখে নিন,তা কোথায় এবং কিভাবে যাবেন সিলেটে ঘুরাঘুরির প্ল্যান করতে গিয়ে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কোন দিন কোথায় যাবেন, প্ল্যান টা কিভাবে করলে ভালো হবে? কোথা থেকে শুরু করে কোথায় শেষ করবেন আর সবচেয়ে বড় সমস্যায় পড়েন এক সাথে কতটি স্পট কভার করতে পারবেন? এই নিয়ে নিজস্ব অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন ওপেন ফোরাম থেকে পাওয়া তথ্য গুলোকে সংকলন করে বানানো একটি তথ্য বাতায়ন। এই ব্লগে ব্যবহার করা সব কটি ছবি নেট থেকে সংগৃহীত প্রথম দিন: সিলেট- ভোলা গঞ্জ (কোম্পানীগঞ্জ ) – সিলেট দ্বিতীয় দিন: সিলেট-খাদিম নগর জাতীয় উদ্যান-মোটরঘাট-রাতারগুল-গোয়াইনঘাট-হাদারপাড়-বিছনাকান্দি-লক্ষনছড়া-পানথুমাই-গোয়াইন ঘাট- সারিঘাট-জৈন্তাপুর। অথবা হাদারপাড় থেকে সিলেট। তৃতীয় দিন: সিলেট-সারি ঘাট-লালাখাল-জৈন্তা-তামাবিল-জাফলং-সিলেট/জৈন্তাপুর চতুর্থ দিনঃ সিলেট-কানাইঘাট-লোভাছড়া-সিলেট। সিলেট- ভোলাগঞ্জ: মেঘালয় রাজ্যের খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়- ধলাই নদীর স্বচ্ছ নীল পানি-পাথরের কেয়ারি আর ভোলাগঞ্জ রোপওয়ে প্রকল্প। সি

সমাজে প্রচলিত কিছু সংস্কার/ কুসংস্কার

আমাদের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে বহু প্রথা, কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। যা প্রতিনিয়ত মানুষ কথায় ও কাজে ব্যবহার করে থাকে। এগুলোর কিছু কিছুর পেছনে অভিজ্ঞতার প্রতিফলন থাকলেও অধিকাংশই শিরক এবং স্পষ্ট জাহেলিয়াত। কিছু কিছু সাধারণ বিবেক বিরোধী এবং রীতিমত হাস্যকরও বটে। মূলত: বাজারে ‘কি করিলে কি হয়’ মার্কা কিছু বই এসবের সরবরাহকারী। অশিক্ষিত কিছু মানুষ অন্ধবিশ্বাসে এগুলোকে লালন করে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরী। মানুষের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিম্নে সমাজে প্রচলিত কিছু প্রথা/সংস্কার/কুসংস্কার তুলে ধরা হল: ১. পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না। তাহলে পরীক্ষায় ডিম (গোল্লা) পাবে। ২. নতুন বউকে কোলে করে ঘরে আনতে হবে, আর কোলে নিবেন দুলা ভাই। ৩. দোকানের প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নাই। ৪. নতুন বউকে শ্বশুর বাড়ীতে নরম স্থানে বসতে দিলে বউয়ের মেজাজ নরম থাকে। ৫. বিড়াল মারলে আড়াই কেজি লবণ ‘সদকা’ করতে হয়। ৬. ওষুধ খাওয়ার সময় ‘বিসমিল্লাহ’ বললে রোগ বেড়ে যায়। ৭. জোড়া কলা খেলে জমজ সন্তান জন্ম নেয়। ৮. রাতে নখ, চুল, দাঁড়ি-গোফ ইত্যাদি কাটতে নেই। ৯. প্রথম সন্তান মারা গেলে পরের সন্তানের কা

পর্দার বিধান ও না মানার পরিণাম

পর্দা শরীয়তের একটি গুরুত্বপূর্ণ হুকুম । এ হুকুমের উপর আমল নারীর ইজ্জত সম্মান বহুগুণে বৃদ্ধি করে। দুনিয়ার জীবনে তাকে সুসংহত ও নিরাপদ করে । পর্দা নারীর ভূষণ, নারীর পবিত্রতা, তার স্বকীয়তা, আত্মমর্যাদাবোধ, লজ্জা ও ঈমান । মুসলিম সমাজে পর্দার রেওয়াজ আছে। কিন্তু পরিপূর্ণ শরয়ী পর্দা খুবই কম । ব্যাপকভাবে পর্দার ব্যাপারে বিভিন্ন দিক দিয়ে ত্রুটি পরিলক্ষিত হয় । নিম্নে এ সম্পর্কিত কিছু বিষয় তুলে ধরা হল যেন মুসলিম মা-বোনেরা পরিপূর্ণ শরয়ীপর্দা করতে সক্ষম হয় । চেহারাও পর্দার অন্তর্ভুক্ত: এক শ্রেণীর লোক নারীর চেহারাকে পর্দার অন্তর্ভুক্ত মনে করে না । অথচ চেহারা পর্দার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। চেহারা পর্দার অন্তর্ভূক্ত না হওয়ার ব্যাপারে সূরা নূরের ৩১ নং আয়াত উল্লেখ করা হয়। আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেন, ‘তারা যেন তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে তবে যা সত্যই প্রকাশমান’। অথচ হিজাবের মূল আয়াত এটি নয়। পর্দার বিষয়ে এই আয়াত দ্বারা দলীল দেওয়া এবং এই আয়াতকেই একমাত্র দলীল মনে করা ভুল । মূলত পর্দার আয়াত হল সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াত । ‘হে নবী আপনার স্ত্রী ও অন্যদেরকে এবং মুমিনদের স্ত্রীদের