Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2015

ফিতা দিয়ে গবাদিপশুর ওজন নির্ণয় পদ্ধতি

How to Calculate Cattle Weight ওজন না করে ফিতা দিয়ে গবাদিপশুর ওজন নির্ণয় পদ্ধতি: Formula:  HEART GIRTH x HEART GIRTH x BODY LENGTH / 300 = ANIMAL WEIGHT IN POUNDS পদ্ধতি: (পশুর বুকের বেড় X বুকের বেড় X দেহের দৈর্ঘ্য) / ৩০০ = পশুর ওজন(পাউন্ড) (বুকের বেড় গুণ বুকের বেড় গুণ দেহের দৈর্ঘ্য ভাগ ৩০০)= পশুর ওজন(পাউন্ড) ১ পাউন্ড = ০.৪৫৩কেজি Unless you are a commercial livestock farmer, you probably do not own a livestock scale. Figuring out how to weigh a cow, bull or calf is easy if you can measure the animal body length and girth. Use this guide to determine the weight of your dairy cow or beef cattle: 1. Measure the circumference of the animal, as shown in "distance C" in the illustration. Make sure to measure girth in relation to the location of the animal's heart. 2. Measure the length of the animal's body, as shown in distance A-B in the illustration. 3. Using the measurements from steps 1 and 2, calculate body weight using the formula HEA

ব্রয়লার মুরগির খামার পালন ও পরিচর্যা

মুরগি পালন মুরগি পালন হচ্ছে এমন একটি ব্যবসা যেখানে অল্প দিনে ভালো আয় করা সম্ভব। মুরগির ডিম ও গোশত শুধু সুস্বাদু নয় আমিষ সমৃদ্ধ খাদ্য। মুরগি পালন করলে পরিবারের খাদ্য চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি বাড়তি আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বর্তমানে শহর, উপ-শহর এবং গ্রামেও বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মুরগির খামার গড়ে উঠছে। বসত বাড়িতে মুরগি চাষ হচ্ছে একটি সহজ এবং লাভজনক কাজ। বাড়ির গৃহিণীরা খামার স্থাপন ও পরিচালনা করতে পারে। পারিবারিক এই খামারে ডিম পাড়া মুরগি ছাড়াও ব্রয়লার মুরগি চাষ করা যায়। এ অভিজ্ঞতা পরবর্তীতে বাণিজ্যিক খামার প্রতিষ্ঠায় কাজে লাগে। মুরগি পালনের উপকারিতা : মুরগির ডিম ও গোশত পরিবারের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে।  অল্প টাকা বিনিয়োগ করে অধিক আয় করা যায়।  মুরগির বিষ্ঠা জৈব সারের একটি ভালো উৎস।  বিচরণের সময় মুরগি পোকা-মাকড় খেয়ে তা দমন করতে সহায়তা করে। বাজার সম্ভাবনা: স্থানীয় বাজার ছাড়াও বড় বড় হাট-বাজারে মুরগি বিক্রি করা যায়। মুরগির ডিম প্রতিবেশীদের কাছে, স্থানীয় দোকানে বা বাজারে পাইকারি বা খুচরা বিক্রি করা যায়। এছাড়া থানা সদরের হোটেলগুলোতেও ডিম বিক্রি করা যায়। ম

গাজরের হালুয়া

গাজরের হালুয়া, কত পছন্দ যে করি আমি। অনেক পছন্দের খাবার আমার। সবাই এটি শুধু শবেবরাতের দিনে রান্না করলেও, আমি প্রায় সময়ই রান্না করি। সবাইকেতো বাসাতে দাওয়াত দিয়ে খাওয়ানো সম্ভবনা। সেজন্য এ ব্লগের মাধ্যমে সবাইকে রান্না করার পদ্ধতি শিখিয়ে দেই। বাসাতে রান্না করে খাবেন আর ভেবে নিবেন, আমি খাওয়াচ্ছি। রান্না করতে যা যা লাগবে : গাজর ১ কেজি  চিনি ৪৫০ গ্রাম  দুধ ১ লিটার  পানি ৩/৪ কাপ  ঘি ৩ টেবিল চামচ  এলাচ গুঁড়া ১ চা চামচ  কিসমিস ২ টেবিল চামচ  বাদাম ও পেস্তা ২ টেবিল চামচ  রান্নার পদ্ধতি: গাজর ছিলে, ধুয়ে গ্রেট করে নিন। প্যানে পানি দিন, ফুটে উঠলে গাজর দিয়ে ৫-৭ মি জ্বাল দিন। এতে দুধ দিন। বারবার নাড়বেন, নাহলে নিচে লেগে যাবে। দুধ কমে গেলে চিনি দিন। চিনির পানি টেনে এলে ঘি দিন। নেড়ে নেড়ে ভুনুন। ঘি উপরে উঠে এলে কিসমিস, এলাচ গুঁড়া, বাদাম ও পেস্তা দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন। হয়ে গেলতো। কত সহজ রান্না। খেয়ে জানাবেন, আমার পরিবেশনা কেমন হলো।

আলুর তৈরি নানা পদ

আলু সস্তা ও সহজসভ্য। আলুর তৈরি খাবার সুস্বাদু। তাছাড়া আলুর রয়েছে নানা পুষ্টিগুণ। এছাড়া আলু দিয়ে ঘরে বসে কম সময়ে ও সাশ্রয়ে তৈরি করা যায় বিভিন্ন স্বাদের মুখরোচক খাবার। এবারের রান্নার আয়োজনে আলুর তৈরি বিভিন্ন পদের নাস্তার রেসিপি আলুর পাকোড়া: উপকরণ : আলু আধা কেজি, বেসন আধা কাপ, চালের গুঁড়ো এক কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ, পেঁয়াজ কুচি এক কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ, মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি সামান্য, হলুদ গুঁড়ো এক চা চামচের ৪ ভাগের এক ভাগ, লবণ পরিমাণমত, তেল ভাজার জন্য, পানি এক কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ। প্রণালী : আলু মিহি করে ভাজির মতো কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। তেল বাদে সব উপকরণ দিয়ে ভালোভাবে আলু কুচির সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর প্যানে তেল গরম করে আলুর মিক্সডগুলোকে পেঁয়াজুর আকারে লাল করে ভেজে নিতে হবে। সুন্দর করে সাজিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে। আলুর চপ উপকরণ : আলু আধা কেজি, ডিম ৪টি, মাংস কিমা আধা কাপ, আদা এবং রসুন পেস্ট সামান্য, পেঁয়াজ ৪টি, কাঁচামরিচ ৫-৬টি, পুদিনা পাতা ইচ্ছেমত, তেল ভাজার জন্য, লবণ পরিমাণমত, বিস্কুট গুঁড়া ৫-৬টি। প্রণালী : মাংস কিমা সামান্য, আদা এবং রসুন পেস্ট লবণ দিয়ে ভালোভা

বাংলাদেশে ঝিনুক চাষ

ঝিনুক শিল্প আমাদের দেশে একটি সম্ভাবনাময় শিল্পের নাম। এ দেশে ঝিনুক চাষের রয়েছে উজ্জ্বল সম্ভাবনা। ঝিনুক থেকে পাওয়া যায় মহামূল্যবান বস্তু ‘মুক্তা’। বিশ্বব্যাপী অমূল্য রত্নরাজির ক্ষেত্রে হীরার পরই মুক্তার স্থান। যা প্রকৃতির এক অপার বিস্ময়। প্রাণিবিজ্ঞানের পরিভাষায় মোলাস্কা পর্বের (অখন্ড দেহ ম্যান্টল দ্বারা আবৃত) কয়েকটি প্রাণীর দেহ নিঃসৃত পদার্থ জমাট বেঁধে যে পদার্থ সৃষ্টি হয় তাই ‘মুক্তা’ নামে পরিচিত। আর এ সৃজন কর্মটি সম্পন্ন হয় ঝিনুকের দেহ অভ্যন্তরে। সেজন্য মুক্তার চাষ দেশের জন্য বয়ে আনতে পারে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। সেই সঙ্গে সৃষ্টি করতে পারে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ। মুক্তা চাষকে সেমি কালচার বলে। আমাদের দেশে বেশ কয়েক বছর থেকে মুক্তার চাষ শুরু হলেও চীনে প্রায় ১ হাজার ৪০০ বছর আগে থেকে এর চাষ হয়ে আসছে। মুক্তা চাষের ক্ষেত্রে বর্তমানে জাপানের অবস্থান শীর্ষে। এছাড়াও ফিলিপাইন, ফ্রান্স, ইতালি, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, স্পেন প্রভৃতি দেশও মুক্তা উৎপাদনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে। তবে এ দেশের মুক্তাবাহী ঝিনুক থেকে সংগৃহীত মুক্তা বিশ্ববাজারে উৎকৃ

বায়ো গ্যাস প্লান্ট প্রস্তুত প্রনালী

বায়োগ্যাস প্রকল্প: যুগ-যুগ ধরে বাংলাদেশের গ্রামঞ্চলে রান্নাবান্নার কাজে কাঠ, খড়-কুটা, নাড়া, শুকনা গোবর এগুলোই জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। বর্তমানে প্রতিবছর দেশে ৩ কোটি ৯০ লাখ মেট্রিক টন এ জাতীয় জ্বালানির প্রয়োজন। জ্বালানি হিসেবে কাঠ ব্যবহারের ফলে গাছপালা উজাড় হয়ে যাচ্ছে, যার ফলে আমরা শুধু বনজ সম্পদই হারাচ্ছি না, আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশকে ঠেলে দিচ্ছি এক ভয়াবহ অবস্থার দিকে। অন্যদিকে গোবর, নাড়া এবং অন্যান্য পচনশীল পদার্থগুলো পুড়িয়ে ফেলার ফলে আবাদি জমি জৈব সার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে জ্বালানি সঙ্কট তীব্রতর হচ্ছে। এই জ্বালানি সঙ্কট মোকাবেলায় বিকল্প জ্বালানি হিসেবে বায়োগ্যাসই একমাত্র এই সমস্যার সমাধান দিতে পারে এবং নিশ্চিত করতে পারে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ উন্নতমানের জৈব সার, পরিচ্ছন্ন জ্বালানি ও উন্নত জীবনযাত্রা। বায়োগ্যাস কী ? গোবর ও অন্যান্য পচনশীল পর্দাথ বাতাসের অনুপস্থিতিতে পচানোর ফলে যে বড়বিহীন জ্বালানি গ্যাস তৈরী হয় তাই হচ্ছে বায়োগ্যাস। এতে ৬০/৭০ ভাগ জ্বালানি গ্যাস তৈরী হয়ে অবশিষ্ট অংশ উন্নতমানের জৈবসার হিসাবে ব্যবহৃত হতে পারে। জ

লাভজনক ওল চাষ

ওল চাষের খুঁটিনাটি প্রাক আর্য ভাষা ‘ওল্ল’ থেকে এসেছে ওল। ওল বাংলাদেশের একটি অন্যতম অর্থকরী কচুজাতীয় সবজি। এ দেশের প্রায় সব এলাকাতেই ওলের চাষ হয়। তবে সাতক্ষীরা, খুলনা, যশোর, কুমিল্লা, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকায় বর্তমানে বেশ উৎকৃষ্টমানের ওল বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হচ্ছে। ফাল্গুন-চৈত্র মাস ওল লাগানোর উপযুক্ত সময়। গাছের বর্ণনা : ওল মাটির নিচে জন্মানো একটি গুঁড়িকন্দ। ওলের গুঁড়িকন্দ গোলাকার বা লম্বাটে বিভিন্ন আকারের হতে পারে। কন্দের শীর্ষ ভাগ অনেকটা চাকতির মতো। প্রতিটি কন্দের ব্যাস ১০ থেকে ৫০ সেন্টিমিটার হতে পারে। ২০ কেজি ওজনেরও ওল বাজারে দেখা যায়। পাতার বোঁটা সরাসরি মাটি থেকে বের হয়। এটিকে অনেকে তাকে কাণ্ড বলে ভুল করেন। বোঁটা ওপরের দিকে কয়েকটি শাখায় বিভক্ত হয়ে পাতাগুলোকে দু’দিকে সাজায়। কন্দের বা চাকির আকার যত বড় হয় গাছ ও পাতার আকারও তত বড় হয় এবং ওলের আকারও সেভাবে আনুপাতিক হারে বাড়ে। পাতা যৌগিক। শীতকালে পাতা মরে যায়, কিন্তু মাটির নিচে কন্দ সুপ্ত অবস্খায় থাকে। পরে মৌসুমে বা শীতশেষে কন্দের কেন্দ্র থেকে পাতা বের হয়। মাটি থেকে কন্দ না তুলে রেখে দিলে

বায়োফিউমিগেশনের মাধ্যমে সব্জীর রোগ নিয়ন্ত্রন

টমেটো, বেগুন, মরিচ ইত্যাদি সবজিতে অন্যান্য রোগের পাশাপাশি গোড়া পচা, ব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলে পড়া ও চারার মড়ক প্রধান সমস্যা। সবগুলোই মাটিবাহিত রোগ। এসব রোগের জীবাণু মাটিতে দীর্ঘকাল বেঁচে থাকতে পারে। জীবাণু থাকা মাটিতে সুস্থ সবল চারা লাগালেও সেসব চারা জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হয়ে রোগ সৃষ্টি করতে পারে। অনুকূল পরিবেশ পেলে এ রোগ মহামারী আকার ধারণ করে এবং সম্পূর্ণ চারা বা গাছ ধ্বংস করে ফেলে। চারার মড়ক বা ড্যাম্পিং অফ প্রায় সব সবজি ফসলেরই একটি মারাত্মক রোগ। বীজতলায় বীজ গজানোর পর মাঝে মাঝে চারার মাটিসংলগ্ন স্থানে পচন দেখা যায়। পচা জায়গা থেকে চারা ভেঙে ঢলে পড়ে এবং শেষে মারা যায়। আর জমিতে চারা রোপণের পর যেকোনো বয়সের সবজিগাছই চারার মতো একইভাবে মাটিসংলগ্ন স্থান থেকে পচতে শুরু করে এবং ঢলে পড়ে। ব্যাকটেরিয়াজনিত ঢলে পড়া রোগে আক্রান্ত গাছ হঠাৎ নেতিয়ে পড়ে। এ রকম আরো বেশ কিছু রোগ আছে যেগুলো মাটিবাহিত এবং শুধু রোগনাশক স্প্রে করে ভালো করা যায় না। সেজন্য বিজ্ঞানীরা মাটিতে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত রোগজীবাণুকে ধ্বংস করতে মাটি শোধনের এমন এক পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন যা প্রয়োগ করে সবজি ফসলকে মাটিবা

উদ্ভিদের খাদ্য উপাদানের অভাবজনিত লক্ষণ

নাইট্রোজেনের অভাবজনিত লক্ষণঃ  গাছের পাতা হালকা সবুজ ও হলদে হয়ে যায়।  প্রাথমিক পর্যায়ে পুরো জমির ধান গাছ হলদে দেখায়।  বেশি অভাবে গাছের পাতা হলদে বাদামী হয়ে যায়।  দানা জাতীয় ফসলের কুশি ও শীষের সংখ্যা কম হয়।  ফুল ও ফলের আকার ছোট হয়।  ফল ও গাছের পাতা ছোট হয় এবং শুকিয়ে যায়।  গাছের পার্শ্ব কুঁড়ি শুকিয়ে যায়।  গাছের অন্যান্য উপাদানের পরিশোষণের হার কমে যায়।  ফসফরাসের অভাবজনিত লক্ষণঃ  ধান গাছের পাতা খাড়া হয়, পাতা গাঢ় সবুজ বর্ণ থাকে।  ফসফরাসের অভাবে গাছের কান্ড ও মূলের রৃদ্ধি হয় না।  উদ্ভিদের কোষ বিভাজন হার কমে যায়।  গাছে পাতা ছড়ানো থাকে (বাধাকপি) অর্থাৎ বাধাকপি পাতা বাঁধে না।  উদ্ভিদে আমিষের পরিমাণ কমে যায়।  ফুলের ও ফলের সংখ্যা কম হয় এবং আকারে ছোট হয়।  গাছে ফুল ফল হয় না।  বেগুনের পাতা নীলাভ হয় কিন্তু ফল ধরে না।  দানা জাতীয় ফসলে চিটা বেশি হয়।  বাধাকপি/ফুলকপি ফুল ও বীজ হয় না।  গাছের পাতা অনেক সময় গাঢ় সবুজ দেখায় অথচ গাছের বৃদ্ধি বন্ধ থাকে।  ভুট্টা গাছের পাতা নীলচে বর্ণ ধারণ করে।  গাছে কুঁশি সংখ্যা কমে যায়।  পটাশিয়ামের ঘাটতিজনিত লক্ষণঃ  গাছের পাতার কিনারা পু

কোন শাক-সবজি ও ফলের কী ভিটামিন?

শাক-সবজি, মসলা, উদ্ভিদ ও ফলের  ভিটামিন/পুষ্টি/গুণাগুণ ও উপকারিতা আসুন প্রথমে জেনে নেই সবজির শ্রেণীবিন্যাস: উদ্ভিদের অঙ্গবিন্যাস ও গঠনের উপর ভিত্তি করে সবজিকে নিম্নলিখিতভাবে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়ঃ ১. মূল জাতীয় সবজি(Root Crops) : মুলা,গাজর,শালগম,বীট,মিষ্টি আলু,আদা ইত্যাদি।  ২. কান্ড জাতীয় সবজি(Tubers) : গোল আলু,কচু,ওলকচু,আদা গ্লোব আর্টিচোখ,সিলেরি,মাশরুম,ফ্লোরেন্স ফিনেল,রেউচিনি গাছ ইত্যাদি।  ৩. পাতা জাতীয় সবজি(Leafy Crops) : বীট পাতা,ধনিয়া পাতা,লাল শাক,পুদিনা পাতা,লেটুস,পালংশাক,পুঁইশাক,কর্ণসালাদ ইত্যাদি।  ৪.কপি জাতীয় সবজি(Cole Crops) : বাঁধাকপি,ওলকপি,ফুলকপি,ব্রোকলি ইত্যাদি।  ৫. কন্দ জাতীয় সবজি(Bulb Crops) : পেঁয়াজ,রসুন ইত্যাদি।  ৬. ফল জাতীয় সবজি(Fruit Crops) : টমেটো,মরিচ,সজিনা,বেগুন,মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি।  ৭. শিম জাতীয় সবজি(Beans Crops) : দেশি শিম,ঝাড় শিম,মটরশুঁটি ইত্যাদি।  ৮. লতা জাতীয় সবজি(Creeping Plant Crops) : কাঁকরোল, চালকুমড়া, চিচিঙ্গা, ঝিঙা, ধুন্দল, পটল, বরবটি  ইত্যাদি।  ৯. মশলা জাতীয় সবজি(Spices C